বাংলাদেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আইন-২০১০ অনুসারে ট্রাস্টি বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত অর্থে কোনো মালিকানা নেই এবং বিশ্ববিদ্যালয় কারও ব্যক্তি মালিকানাধিন সম্পত্তি নয়। ট্রাস্টি বোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সম্পদের রক্ষাকারী এবং সকল সম্পদকে কেবলমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার করার জন্য দায়বদ্ধ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-সম্পত্তি, ভৌত কাঠামো, শিক্ষাসামগ্রী ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা সময়ে সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ি পরিবর্তিত হন। তাঁরা কেউই বহকালব্যাপী স্থায়ী নন। বিশ্বের প্রথম ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শত শত বছর ধরে ট্রাস্টির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত; যেমন-হার্ভার্ড, প্রিন্সটন ও এমআইটি প্রভৃতি। হার্ভার্ড প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা এতোবছর ধরে ট্রাস্টিদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এইসব বিশ্ববিদ্যালয় বা বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। আগেই উল্লেখিত, একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টিদের ট্রাস্ট। কোনো ট্রাস্টি বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিচালনার ক্ষেত্রে কোনোরকম আস্থা ভঙ্গ করতে পারেন না। বিশ্বিবিদ্যালয় তাঁদের কাছে একটি পূত-পবিত্র বিশ্বাসের জায়গা, যা জনকল্যাণে শিক্ষার জন্য নিবেদিত।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি তার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অদ্যাবধি দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে সময়ে সময়ে গঠিত বোর্ড অব গভার্নস/বোর্ড অব ট্রাস্টিজ-এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড গঠন/পুনর্গঠন ইত্যাদি বিষয় তদারকির জন্য রাষ্ট্রের সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছেন। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে বিভিন্ন রকমের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যেহেতু ট্রাস্টি বোর্ড সংক্রান্ত বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে একটি আইন প্রক্রিয়া, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী-অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এই সংক্রান্ত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য আহ্বান করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির সকল বিভাগে নিয়মিত শিক্ষাকার্যক্রম পুরোদমে চালু রয়েছে। ট্রাস্টি বোর্ড সংক্রান্ত বিষয়ের সঙ্গে নিয়মিত একাডেমিক কার্যক্রমের সম্পর্ক থাকলেও তা পরোক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন শিক্ষাকার্যক্রমকে তা ব্যাহত করে না। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্র্ড সম্পর্কে যা করণীয় তা শিক্ষা মন্ত্রণালয় করবে।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি সকল শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতা কাম্য।
আমেরিকান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষের সৌজন্য সাক্ষাৎ ।
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ ক্যাম্পাসে ফিমেল কমনরুম উদ্বোধন
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে উপাচার্য হিসেবে যোগ দিলেন অধ্যাপক এস. এম. নছরুল কদির ।
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘স্টার্ট ইউর ক্যারিয়ার জার্নি উইথ লিঙ্কডইন’ শীর্ষক সেমিনার
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগে বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন কাউন্সিলের ভিজিট সম্পন্ন
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ক্যারিয়ার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগে বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন কাউন্সিলের ভিজিট সম্পন্ন
Read MoreSunday, 15 September, 2024
বাংলাদেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আইন-২০১০ অনুসারে ট্রাস্টি বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত অর্থে কোনো মালিকানা নেই এবং বিশ্ববিদ্যালয় কারও ব্যক্তি মালিকানাধিন সম্পত্তি নয়। ট্রাস্টি বোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সম্পদের রক্ষাকারী এবং সকল সম্পদকে কেবলমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার করার জন্য দায়বদ্ধ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-সম্পত্তি, ভৌত কাঠামো, শিক্ষাসামগ্রী ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা সময়ে সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ি পরিবর্তিত হন। তাঁরা কেউই বহকালব্যাপী স্থায়ী নন। বিশ্বের প্রথম ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শত শত বছর ধরে ট্রাস্টির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত; যেমন-হার্ভার্ড, প্রিন্সটন ও এমআইটি প্রভৃতি। হার্ভার্ড প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা এতোবছর ধরে ট্রাস্টিদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এইসব বিশ্ববিদ্যালয় বা বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। আগেই উল্লেখিত, একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টিদের ট্রাস্ট। কোনো ট্রাস্টি বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিচালনার ক্ষেত্রে কোনোরকম আস্থা ভঙ্গ করতে পারেন না। বিশ্বিবিদ্যালয় তাঁদের কাছে একটি পূত-পবিত্র বিশ্বাসের জায়গা, যা জনকল্যাণে শিক্ষার জন্য নিবেদিত।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি তার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অদ্যাবধি দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে সময়ে সময়ে গঠিত বোর্ড অব গভার্নস/বোর্ড অব ট্রাস্টিজ-এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড গঠন/পুনর্গঠন ইত্যাদি বিষয় তদারকির জন্য রাষ্ট্রের সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছেন। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ড নিয়ে বিভিন্ন রকমের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যেহেতু ট্রাস্টি বোর্ড সংক্রান্ত বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে একটি আইন প্রক্রিয়া, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী-অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এই সংক্রান্ত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য আহ্বান করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির সকল বিভাগে নিয়মিত শিক্ষাকার্যক্রম পুরোদমে চালু রয়েছে। ট্রাস্টি বোর্ড সংক্রান্ত বিষয়ের সঙ্গে নিয়মিত একাডেমিক কার্যক্রমের সম্পর্ক থাকলেও তা পরোক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন শিক্ষাকার্যক্রমকে তা ব্যাহত করে না। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্র্ড সম্পর্কে যা করণীয় তা শিক্ষা মন্ত্রণালয় করবে।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি সকল শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতা কাম্য।